Posts Tagged ‘হাবি-জাবি’

হাবি জাবিঃ ঈদ মোবারক

2008/09/30

হাবি জাবিঃ ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক আামার সকল বন্ধু, বান্ধব, পরিবারের সদস্যদের। অনেক দিন ধরেই লিখব ভাবছিলাম, কিন্তু নতুন সেমেস্টারের চাপে ঠিক কুলিয়ে উঠা হয় নাই এখনও। সামনে স্বাভাবিক ভাবেই চাপ আরো বাড়বে। কি আর করা, ঈদ নিজের দেশে না করতে পারলে কি হয়েছে, নিজের ভাষায় একটু দুঃখ তো প্রকাশ করতে পারি।

আমরা ৩০ টা রোজা রাখছি এ বছর, সেইটা আমে জানি এক সপ্তাহ আগে থেকে। খোজ করলে হয়তো আরো আগে জানতে পারতাম। আর আম্মা অনেক আশায় ছিল, ২৯ টা রোজায় পার করবে, আর কালকে ঈদ করবে, শেষ মূহুর্তে জানলো কালকে ঈদ না। আমি তো অনেক খুশি। আমি ৩০ টা রোজা রাখবো, আর দেশে মানুষ একটা ফাকি দিবে, তা তো হয় না। একটা রোজা কম বেশি বড় কথা না, দেশ এ সবাই যে একটা আগ্রহে অপেক্ষা করতো, কালকে কি ঈদ হবে, নাকি  না, সেই উত্তেজনাটা এই খানে নাই, আসল ঈদ এর কথা তো বাদই দিলাম। দেশ এ ‘রমযান এর ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ গানটা শুনলে যেই খুশিটা লাগতো যে কালকে আর রোজা নাই, সেইটার খুশি পালন করার আগেই আরো খুশির খবর – কালকে ঈদ! এতো খুশি এখন রাখি কোথায়। আর এইখানে সব কিছুই আগের থেকে ঠিক করা। ঈদ এর মজা তো নাই, ঈদ কালকে কি পরশু, সেই উত্তেজনাটাও নাই!

সেই খানে থামলেও তো হত, এক এক জায়গায় এক এক দিন ঈদ। এমন না যে বড় দেশ, বিভিন্ন শহরে বিভিন্ন সময় ঈদ, একি শহরে দুই দিন ঈদ। এই রচেষ্টারে ঈজিপ্ট এর অনেক মানুষ আছে, তারা আবার আরব দেশে যেই দিন ঈদ, সেই দিন ঈদ করবে। প্রতিবছর দেশে খবরে দেখায় আমাদের দেশ এও এক শহরের লোক আছে, যারা এইরকম আরব দেশের সাথে মিলায় ঈদ করে। ঐ জাতের মানুষ এই খানে অনেক আছে। এখন বাঙলিরা যখন ঈদ করে আমারও তখন ঈদ। কিন্ত, এর আসলে ভালো দিক আছে। বাঙালি এবং আমজনতার ঈদ এর দিন, এই বছর আমার ক্লাস নাই। কিন্তু যদি ক্লাস থাকতো, তাহলে আমি ঔ ঈজিপ্টিয়ান মসজিদে নামাজ পরে নিতে পারতাম। ঃ) শুধু তাই না, এই সুযোগে একটা রোজা ফাকি ও মারতে পারতাম, জােয়জ ভাবে। আমার ক্ষোভ প্রকাশ না করে আসলে খুশিই হওয়া উচিৎ!
দেশ থেকে যারা আমার মত পড়তে আসে, তারা ঈদে অথবা আত্মীয়দের বিয়েতে হয়ত সব থেকে বেশি মনে করে দেশের কথা। গত বছর পড়ার আরো বেশি চাপ থাকায় অন্য জিনিসের চিন্তা মাথায় আসার সুযোগ হয়নি। কিন্তু তার পরেও গত বছর এই বছর থেকে অনেক বেশী দেশের কথা মনে হয়েছে। এই বছর আরো বেশি যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছি হয়ত, বলতে গেলে খুব বেশি খারাপ লাগছে না! এই বছর আগের বছর থেকে অবসর সময় বেশি হওয়ার সুবাদে নিউ ইয়র্কে আমার চাচার বাড়ীতে যাচ্ছি সপ্তাহ শেষে। তাতেই মনে হচ্ছে বিশাল ব্যপার – ঈদ হচ্ছে। হায়রে এমেরিকা, এক বছরে আমার ঈদ এর সংজ্ঞা কোথা থেকে কোথায় নামায় দিল! সত্যি কথা হল, যারা দেশ থেকে দূরে আছে, এইটুকুই জুটেনা অনেক মানুষের। যা পাচ্ছি – এই কি বেশি না!

সবাইকে আবার ঈদ মোবারক।

হাবি জাবিঃ অলিম্পিকের ম্যাডেল

2008/08/13

হাবি জাবিঃ অলিম্পিকের ম্যাডেল

 

এইবার ভেবেছিলাম অলিম্পিক হয়ত তেমন দেখা হবেনা। এমনি রচেস্টারে (যেইখানে অামার বিশ্ববিদ্যালয়) এখনও টেলিভিসন নাই, এই জন্য টেলিভিসন দেখা একদম ই হতো না। ইন্টারনেটে হয়তো ইউটিউব, অথবা গুগোল ভিডিও ই দেখা হতো বেশী। অার এই খানে এসে, যেই বাসায় থাকি, সেই খানে একটা টেলিভিসন অাছে, সেইটাও এতো দিন বেশী দেখা হয় নাই। কিন্তু তিন দিন অাগে একটা নতুন টেলিভিসন এসেছে বাসায়। অামার বাড়ীওয়ালি, যেই খানে অামি সাবলেট হিসাবে ভাড়া থাকি, উনাকে অামি গ্র্যান্ডমা ডাকি [বাংলায় বল্লে নানী বলি ঃ)]। খুবই ভালো একজন মহিলা, ৭৮ বছর বয়স এবং ২ কুকুরের মালিক এবং অামার খুবই পছন্দের একজন মানুষ।  উনাকে নিয়েই একটা লেখা লিখার ইচ্ছা অাছে সামনে কোন এক দিন। যাই হোক, যা বলছিলাম, নানীর পুরানো টেলিভিসন টা নষ্ট হওয়াতে বাসায় একটা নতুন টেলিভিসনের অাগমন হয়েছে, একটা ৩২ ইন্চি হাই ডেফিনিসন এলসিডি টেলিভিসন । খুব ভালো সময়ে নষ্ট হয়েছে পুরানো টা, অলিম্পিক টা উচ্চ ডেফিনিসন দিয়ে উপভোগ করা হচ্ছে!

 

এমনি এইবার এর অলিম্পিক টা একটু অন্যরকম লাগছে। যেই দেশের মাটিতে বসে দেখছি, সেই দেশ অনেক স্বর্ণ পাচ্ছে অথবা যেই দেশের অনেক মানুষ দেখি (চাইনিজদের), সেই দেশ ও অনেক স্বর্ণ পাচ্ছে। অাবার সেই দিন অারেকটা পরিসংক্ষাণ <http://en.wikipedia.org/wiki/All-time_Olympic_Games_medal_count&gt; দেখছিলাম, জার্মানী হল সর্ব সময়ের হিসাবে পঞ্চম সর্বৌচ্চ ম্যাডেল এর অধিকারী দেশ। তাই ম্যাডেল পাওয়া টা পানিভাত মনে না হলেও, একটাও ম্যাডেল বাংলাদেশের কপালে জোটে নাই <http://en.wikipedia.org/wiki/Bangladesh_at_the_Olympics&gt;, শুনে বেশ অবাক ই হয়। যাই হোক, গত রবিবার রাতে, এক বন্ধুর সাথে গল্প করছিলাম, তখন সে বাংলাদেশের এই করুণ কাহিনী শুনে যখন অবাক হচ্ছিল, তখন আমি এর পিছে যুক্তি খুজছিলাম। প্রথমটা আামাকে চিন্তা করেই বোল্লাম, আমরা খুব অলস জাতি। তারপর এক একটা করে চিন্তা করে বোল্লাম, আমাদের শারীরিক গরণ এতো ভালো না যে আমরা কোন খেলাই সর্বসেরা হব; এবং আমাদের আবহাওয়াও একটা বড় ব্যাপার, এই গরমে এবং এই আদ্রতায়, কারোর পক্ষে অনেক সময় ধরে কিছু খেলা খুব সহজ না। আমাদের প্রতিবেশী, একশ কোটি মানুষের দেশ ভারতও তেমন ম্যাডেল ট্যাডেল পায় নাই। সুতরাং, আমাদের শরীরের গরণ হিসাবে, আমরা খুব খারাপ না!

 

যাই হোক, পরের দিন ম্যাডেল এর হিসাব <http://en.wikipedia.org/wiki/2008_Summer_Olympics_medal_count&gt; দেখতে গিয়ে দেখলাম, ভারত একটা স্বর্ণ ম্যাডেল পেয়েছে! একটু ঘাটা ঘাটি করে দেখলাম, এইটা ভারতের প্রথম ব্যাক্তিগত স্বর্ণ ম্যাডেল এবং স্বর্ণটা পেয়েছে অভিনাভ বিন্দ্রা <http://en.wikipedia.org/wiki/Abhinav_Bindra&gt; ১০ মিটার এয়ার রাইফেল এ। কেউ আগ্রহী হলে অভিনাভের ব্যাক্তিগত ব্লগে ঘুরে আসতে পারেন <http://abhinavbindra.blogspot.com/&gt;. তার লিখা পড়ে বেশ ভালই লাগলো। পাশের দেশের একজন প্রথম ব্যক্তিগত স্বর্ণ পেয়েছে, এতে আমি তাদের জন্য খুশী আার এইটা চিন্তা করে হাসছিলাম যে, অামাদের দক্ষিণ এশিয়ার মানুষরা আসলেই দুর্বল, একটা স্বর্ণ পেল, তাও দারায় দারায়!

 

 

নওশাদ

১৩ আগস্ট ২০০৮

পালো আল্টো, ক্যালিফর্নিয়া

হাবি-জাবিঃ এ্যালিয়্যান হিসাবে এক বছর

2008/08/12

হাবি-জাবিঃ এ্যালিয়্যান হিসাবে এক বছর

 

এ্যালিয়্যান শব্দটা শুনলে যেই অর্থটা মাথাই আসে, সেইটা হল এ্যালিয়্যান, মানে কোন একটা কিছু এই দুনিয়ার বাইরের। কিন্তু এই যুক্তরাষ্ট্রে আসার সময় আমাদের কিছু ফর্ম ফিলাপ করতে হয় এ্যালিয়্যান হিসাবে। এবং এর পরে কেউ যদি ভুলে যায় যে সে একটা এ্যালিয়্যান, প্রতি বছর ট্যাক্স এর সময় তাকে মনে করাই দেয়া হবে যে সে অাসলে এ্যালিয়্যান। যদিও ৫ বছরের আধিক সময় থাকলে, ট্যাক্স এর হিসাবে সে নাগরিক কিন্তু এমনি আবার এ্যালিয়্যান! মানে ফাইজলামির শেষ নাই।

 

কিন্তু এই এক বছর “এ্যালিয়্যান” হিসাবে থাকলেও নিজে কে কোন দিন “এ্যালিয়্যান” মনে হয় নাই। শুধু আমি না, আমার জানা মতে, যে এই দেশে এসেছে, তার একি মন্তব্যই হবে। আমার হইত এই ধারনা আরো বেশি, কারন আমার জ্ঞ্যান বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটা জার্মান কম্পানিতে সীমাবদ্ধ। চাকরিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয় এ আসলে বাইরের মানুষই এত বেশি, দেখে মনে হই এ্যালিয়্যানদেরই রাজত্ব। আমি এই গ্রীষ্মে একটা জার্মান কম্পানিতে ইন্টারনশিপ করেছি এবং সেই খানে হাতে গুনা কয়েকজন আমেরিকান। আর আমার একটা বন্ধু ইন্টেল এ ইন্টারনশিপ করছে, সে বেশ মজার একটা গল্প বলছিল সেইদিন। আমার সেই বন্ধু, তার আরেক বন্ধুর জন্য ইন্টেল এর লাউন্জ এ অপেক্ষা করছিল। তখন সে বসে বসে মানুশ গুন্ছিল এবং একশজন পর্যন্ত গণনার পরে দেখল, ৭৭ জন ই এশিয়া বংশৌদ্ভূত। আসলেই এ্যালিয়্যানদেরই রাজত্ব! সিলিকন ভ্যালি তে অধিকাংশ কম্পানি এরই একি অবস্থা। কম্পানিগুলার মানুষগুলা আসে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো থেকে, সুতরাং, অনুপাত তা সেই খানেত্ত অনেকটা একি রকম। যদিও র্যাঙকিং এর একদম উপরের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এ হইত অধিকাংশই আমেরিকান থাকে, কিন্তু বাকি অনেক গুলোতে আমেরিকানরা আসলে সংখ্যাগুরু না। অন্ত্যত আমার মাত্র এক বছর এর অভিজ্ঞতা থেকে তাই ই মনে হয়েছে। ভাল দিকটা হল, এই কারনে এ্যালিয়্যান হয়েও নিজেকে মাথায় সিং ওয়ালা এ্যালিয়্যান মনে হয় না, কারণ অধিকাংশই এ্যালিয়্যান।

 

অারেকটা ব্যাপার হলো, এই দেশ টার জন্ম অাসলে এ্যালিয়্যান দেরই নিয়ে। অাদিবাশী, মানে অাসল অামেরিকানদের দেখা বড় ভাগ্যের ব্যাপার। কেউ হয়ত পাচ পুরুষ অাগে এ্যালিয়্যান ছিল, কেউ বিশ পুরুষ। সুতরাং সবাই এই এ্যালিয়্যান দের খুব সহজভাবে গ্রহন করে নিতে পারে। যদিও এই চিত্রটা বিশ্ববিদ্যালয়, অাইটি কম্পানি, বড় শহরে অনেক স্বাভাবিক হলেও, ছোট শহর অথবা মাঝখানের স্টেট গুলোতে শুনেছি বিপরীত চিত্র।  

 

যাই হোক, এই এক বছর পর অামাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, এই এক বছরে অামার সব থেকে কি বেশি ভালো লেগেছে, প্রথমটা অামি সাথে সাথেই বলতে পারবো কিন্ত এর পরেরগুলা ক্রমানুসারে বলতে হয়ত বেশ সময়ই লাগবে। অার প্রথমটা হল এই খানের খাওয়া দাওয়া। অামেরিকার খাওয়া দাওয়া বলতে অামাদের অধিকাংশ এরই ধারণা হচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডস, কেএফসি, এইগুলো। কিন্তু এই খানে অাসলে বুঝা যাই এই গুলো থেকে অনেক ভালো খাওয়া অাছে এই খানে, অার সেই টা হল সব দেশের খাবার। এই খানে বড় শহর গুলোতে, অনেক দেশের বংশৌদ্ভূত মানুষ থাকার জন্য অনেক দেশের খাওয়া পাওয়া যায়। নিউ ইয়র্ক, টরোন্টোর মতো বড় শহরে হয়তো যেকোন দেশের খাবার পাওয়া যাবে এবং খুব সহজে। কিন্তু মোটামুটি শহরেও অনেক দেশের খাওয়া পাওয়া যায় এবং অন্যান্য খাবারের দামেই। অবশ্যই এখানের শিক্ষা, বিভিন্ন দেশের বন্ধু, সব কিছুই অামার জন্য অনেক বড় অভিজ্ঞতা, কিন্তু খাবারটা নির্দ্বিধায় অামি সবথেকে বেশি উপভোগ করেছি এই এক বছর!

 

নওশাদ

১২ অগাষ্ট ২০০৮

পালো অাল্টো, ক্যালিফোর্নিয়া

 

 

ব্যবহার যোগ্য বাংলা মনে করতে পারিনিঃ ফর্ম ফিলাপ, র্যাঙকিং

 

যে সব শব্দ নিয়ে সন্দেহ আছেঃ বংশৌদ্ভূত

 

অনেক দিন পরে ব্যবহার করলামঃ নাগরিক, গ্রীষ্ম

হাবি-জাবি হাবি-জাবি

2008/08/08

হাবি-জাবি হাবি-জাবি

 

অনেক দিন ধরে বাংলাই লিখা হয় না। অাস্তে অাস্তে ভুলেই যাচ্ছি নিজের অজান্তে লিখিত বাংলা। হাতে লিখলে অবশ্যই অারো দ্রুত লিখবো, কিন্তু, এক অনেক শব্দের বানান ভুলে গিয়েছি, অার দুই অামরা এই ভাবে অাসোলে কথাও বলিওনা। যোদিও বাংলা নাটোকে অামাদের চলিত বাংলার অনেক চল হয়েছে, কিন্তু লিখিত বাংলাই কতটুকু আমরা চলতে পেরেছি ঠিক ধারণা নেই। বাংলাই লিখা বেশ কঠিন ই লাগছে। রোমান অক্ষরে লিখলে এই সময়ে এক পৃষ্ঠা লিখে ফেলতাম অনেক আরামে। নিজের লিখা পরে নিজের ই বুঝতে কষ্ট হচ্ছে, এক বাক্যের সাথে অারেক বাক্যের কোন সম্পর্কই পাচ্ছি না। কিছু দিন পরে লিখা শুরু করলে হইতো এই টুকুও লিখতে পারবো না। সেই চিন্তা করে, যুক্তরাষ্ট্র অাসার এক বছর হওয়ার সময়, অামার হাবি-জাবি চিন্তা এবং অভিজ্ঞতা কে এই বিশাল ইন্টারনেট এ কিছু জায়গা দেওয়ার চিন্তা করলাম।

 

অাগে থেকেই পাঠক কে সাবধান করে দেয়া উচিৎ যে, লেখক এর অানেচ্ছাকৃত ভাবে এক বার ই জীবনে পরিক্ষায় ফেল অাছে এবং তা বাংলায়। সুতরাং পাঠক এর লেখক থেকে বেশি অাশা করা, লেখক এর প্রতি অবিচার। যদিও পড়ালিখাই নিয়মিত বাংলা লিখা বন্ধ হয়েছে কলেজ এর পর পরই, সেইটা এখন দীর্ঘ ৭ বছর অাগের কথা। সিঅারবিএলপি <http://www.bracuniversity.net/research/crblp/&gt; তে কাজের তাগিদে কিভাবে কম্পিউটারে বাংলা লিখতে হয় সে ধারণা থাকলেও, লিখার অভ্যাস টা ৭ বছর অাগেই শেষ।

 

অাজকের পোষ্ট টা ‘হাবি-জাবি’ সিরিজ এর সূচনা। অাশা করি অাগামীতে কোনো একটা বিষয় নিয়ে লিখার চেষ্টা করবো।

 

ইতি,

নওশাদ

 

 

যেই সব শব্দ নিয়ে সন্দেহ আছে: হাবি-জাবি, যোদিও, তাগিদে, সফ্টওয়্যার

 

যেই শব্দ অনেক দিন পরে ব্যবহার করলাম: চল, নিয়মিত, বাক্য, তাগিদে, সূচনা, বিষয়, ইতি, নওশাদ, বিঃদ্রঃ, যুক্তরাষ্ট্র

 

বিঃদ্রঃ সিঅারবিএলপি তে থাকার সময় অামি ইংরেজি থেকে বাংলা ট্রান্সলিটারেসেন নিয়ে কিছু কাজ করেছিলাম। কাজটা হল রোমান অক্ষরে বাংলা লিখবো আর সেইটা বাংলাই রূপান্তর হয়ে যাবে। বিশেষ করে যুক্তঅক্ষর লিখার জন্য সফ্টওয়্যার টা (পাতা) খুব ই কাজের। আমার এই লিখা গুলোর মধ্যে অনেক টুকুই ওইটাতে লিখা। কিন্তু সফ্টওয়্যার টা (পাতা) এখনো সাধারণ মানুষ এর ব্যবহার যোগ্য না। কোনো সফ্টওয়্যার ইন্জিনিয়ার যোদি আগ্রহী হন তাহলে দেখতে পারেন:

http://www.naushadzaman.com/pata.html

 

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ: পাতা বাদে অন্য যে সফ্টওয়্যার অামার লিখার কাজে ব্যাবহার করেছি তা হলো, রাইয়ান কবির ভাই এর ম্যাক অপারেটিন্গ সিস্টেম এ বাংলা লিখার সফ্টওয়্যার

http://ekushey.org/?page/mac_download